আজ শুক্রবার, ১৫ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৮শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

পারিবারিক কলহের জেরে ভাতিজাকে চাচাঁর প্রাণ নাশের হুমকি

নিজস্ব প্রতিবেদক
পারিবারিক কলহের জের ধরে আপন ভাতিজা ও ভাইকে প্রাণ নাশের হুমকী প্রদান করা হয়েছে। এ বিষয়ে নিজের প্রাণ রক্ষার্থে শহরের পুরাতন পালপাড়া এলাকার শাহেদ আলীর ছেলে মো: সোহান (৩০) তার আপন চাচা মো: বাবুল হোসেন (৫৫), আবুল কাশেম (৪২) ও জাকিরের (৩৫) বিরুদ্ধে সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, পারিবারিক বিষয়ে নিজের চাচাদের সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরোধ চলছিলো সোহানদের সাথে। উক্ত বিবাদের জের ধরে বিবাদীরা অর্থ্যাৎ সোহানের চাচারা বিভিন্ন সময় তাকে প্রাণ নাশের হুমকী প্রদান করে আসছিলো। এমনকি তার বাবাকেও প্রাণে মেরে ফেলার হুমকী দেয় তারা। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৯ তারিখ ফকিরটুলা মসজিদের সামনে আনুমানিক সাড়ে ৭টার সময় তাকে প্রাণ নাশের হুমকী প্রদান করে বাবুল, আবুল কাশেম, জাকিরসহ অজ্ঞাত আরও বেশ কয়েকজন।

অভিযোগে সোহান আরও উল্লেখ করেন, বিবাদীরা খুবই খারাপ প্রকৃতির মানুষ। যেকোন সময় তারা তাকে ও তার বাবাকে প্রাণে মেরে ফেলতে পারে।

এ বিষয়ে সোহানের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি আমার বাবার একমাত্র ছেলে। আমরা আর কোন ভাই নেই। ছোটবেলা থেকেই তারা আমাকে বিভিন্নভাবে মানষিক নির্যাতন করে আসছিলো। আমার বাবার খুব কষ্টে গড়া সম্পত্তির উপর আমার চাচাদের কু-নজর পড়েছে। তারা আমাকে ও আমার বাবাকে দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছিলো। কিন্তু বর্তমানে তারা পূর্বের চেয়েও আরও হিং¯্র রুপ ধারণ করছে। কারণ আমাকে মেরে ফেলতে পারলে আমার ওই সম্পত্তি ভোগ দখল করতে পারবে তারা। তারই জের ধরে গত ১৯ তারিখ আমাকে প্রাণ নাশের হুমকী প্রদান করে।

তাদের এই আচরণে আমি সইতে না পেরে আইনের আশ্রয় নেই এবং সদর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করি। আমি চাই প্রশাসন যেন এই বিষয়টিকে একটু গুরুত্ব সহকারে দেখে।

হুমকীর বিষয়ে জানতে চেয়ে বিবাদী মো: বাবুল হোসেনের কাছে মুঠোফোন করা হলে তিনি বলেন, সে তো আমার বড় ভাই এবং বাবার তুল্য। বাপ-দাদার সম্পত্তি নিয়ে তার সাথে একটু কথা-বার্তা হয়েছে। এখন সে যদি মনে করে আমার নামে জিডি করবে তাহলে আমার কিছু করার নাই।

২নং বিবাদী আবুল কাশেম বলেন, আমাদের নামে সাধারণ ডায়েরী করেছে আমার তো জানা নাই। সব বিষয়ে তো আর মোবাইলে বলা যায় না। আমি সময় করে আপনার সাথে দেখা করবো।

ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও বক্তাবলী ইউপি চেয়ারম্যান এম শওকত আলী বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে জেলা পর্যায়ে খেলাধুলার মানউন্নয়নে তিনি অতান্ত আন্তরিক তিনি চাঁন জেলা পর্যায় থেকে বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় ভালো খেলোয়ার তৈরী হউক। তাহলে জাতীয় পর্যায়ে খেলার সুযোগ হবে, এরাই একদিন দেশের হয়ে বিশে^র ক্রীড়াঅঙ্গনে সুনাম বয়ে আনবে।

শুক্রবার বিকেল ৩টায় ওসমানী পৌর ষ্টেডিয়ামে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদশে কাবাডি ফেডারেশনের উদ্যোগে কাবাডি প্রতিযোগীতার উদ্ধোধনী খেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। উদ্ধোধনী খেলায় অংশগ্রহন করেন, কাশিপুর, কুতুবপুর,এনায়েত নগর ও বক্তাবলী ইউপি কাবাডি দল।

তিনি আরো বলেন, খেলায় হারজিত থাকবেই। সবাই জয়ী হওয়ার আশায় খেলায় অংশগ্রহণ করলেও শেষ পর্যন্ত কাউকে না কাউকে পরাজিত হতেই হয়। তাই আমার অনুরোধ থাকবে, শুধুমাত্র জিততেই না, খেলায় বিশৃংঙ্খলা বা আক্রমনান্তক হয়ে কেউ খেলবেন না। এ খেলার গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে হলে কাবাডির মত খেলাকে ফিরিয়ে আনতে হব। আধুনকিতার র্স্পশ আর সভ্যতার ক্রমবিকাশের ফলে আজ হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী কাবাডি খেলা।

যেসব খেলাধুলায় আমরা মেতে থাকতাম ছোটবেলায়। আজকের মধ্যবয়সী থেকে শুরু করে প্রবিনরা ও সেসব খেলাধুলা না দেখতে দেখতে ভুলেই গেছেন বহু খেলোয়ারের নাম। তাই, আজকের এ খেলার মধ্যদিয়ে সারা নারায়ণগঞ্জ তথা বাংলাদেশে ছরিয়ে দিতে হবে কাবাডি খেলা। এভাবে এ